অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖Part : 26

“অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖

Part : 26

নিস্তব্ধ রাস্তা। হালকা চাঁদের আলোয় পরিবেশটা আরো মনমুগ্ধকর করে তুলছে। চারদিকে শুধু ঝিঁ ঝিঁ পোঁকার শব্দ। আর তানহার হাসির গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে। আমি আর তানহা হাটতেছি আর গল্প করতেছি।

হঠাৎ আমার খেয়াল হলো আমরা ভুল পথে যাচ্ছি!
অর্ণব : এই আমরা কোথায় যাচ্ছি?

তানহা : আমি তো জানি না। আপনি জানেন।

অর্ণব : আমি জানি মানে? আজব আমি ভুল করে উল্টো দিকে যাচ্ছি আর আপনিও আমাকে বলেন নি?

তানহা : আমি তো বলতে চাইছিলাম। কিন্তু মনে পড়লো আপনি কিছুক্ষণ আগে বের হইছিলেন, তাই মনে করলাম এইদিকেই আসছিলেন বোধহয়। তাই আর কিছু বলিনি।

অর্ণব : আবার এতোটা পথ ফেরত যাইতে হবে! চলেন।

তানহা : আমার তো হাটতে ভালোই লাগতেছে। ইস! সারাজীবন যদি এভাবে কাটাইতে পারতাম!

অর্ণব : আমার সারাজীবন হাটার শখ জাগেনি। বুঝলেন!

তানহা : হাহা। গল্প করতে করতে সময় পার হয়ে যাবে চিন্তা করিয়েন না। আপনার সমবয়সী গল্পটা শুনে আমার একটা বান্ধবীর ঘটনা মনে পড়ে গেলো।

অর্ণব : কি ঘটনা?

তানহা : ঘটনাটা ছিলো আমার বান্ধবী ফারিয়াকে নিয়ে,

“ছেলেটার নাম ছিলো কাওসার। ও আমার বান্ধবীকে প্রোপজ করতে আসছিলো,
কাওসার : আমার সাথে প্রেম করবা ফারিয়া?

ফারিয়া : না কাওসার,তুমি ব্যাচমেট। আর ব্যাচমেটদের সাথে বিয়ের স্বপ্ন দেখা মানে রেলস্টেশনে বসে বাসের জন্য অপেক্ষা করা।

কাওসার : তবুও আমার সাথে প্রেম করো,লাভ আছে!

ফারিয়া : কি লাভ?

কাওসার : আমার সাথে যেসব ব্যাচমেট মেয়ে প্রেম করছে,তাদের সবারই ভালো জায়গায় বিয়ে হইছে!🙂”

আমি হাসতে হাসতে শেষ।
অর্ণব : আল্লাহ! মাফ করুক। তা আপনি ট্রায় করেন নি?😁 ভালো জায়গায় বিয়ে হইতো আপনার।

তানহা : আমার হারাম কাজ করার শখ জাগে নি। আর আমার দরকার নাই ওতো ভালো জায়গায় বিয়ে হওয়ার।

অর্ণব : তোমরা মেয়েরা আসলেই আজব প্রাণী। সিংগেল সিংগেল বলে চিল্লাও। আবার বলো কেউ নাই।😏

তানহা : তো? কাবিন নামায় সই করার আগ পর্যন্ত সব মেয়েই single😁

অর্ণব : ওরে বাবা তাই নাকি! আর যখন কোনো ছেলে প্রপোজ করে সুন্দরমত বলে দাও “Sorry,I Have a boyfriend”
আবার সান্ত্বনা দিয়ে বলো “আমরা বন্ধু হিসেবে থাকতে পারি।”

মানে কি? এগুলা আবার কেমন ধরনের নাশকতা?😒

তানহা : অন্যদের তো জানিনা আমি বন্ধু হিসেবেও থাকতে দেই না😎

অর্ণব : তার মানে প্রোপজ প্রায়ই পান?😏

তানহা : মেয়ে হয়ে জন্ম নিছি তো পাবোই তাই না😎

অর্ণব : ওহহো! মেয়েকে বুঝা আসলেই কঠিন বিষয়। কোথায় জানি পাইছিলাম,

মেয়েদের নিয়ে ৭টি কমপ্লিকেটেড ফ্যাক্ট-

১. মেয়েরা সঞ্চয়ে বিশ্বাসী। 🙂

২. সঞ্চয়ে বিশ্বাসী কিন্তু দামি কাপড় কেনে। 😕

৩. দামি কাপড় কেনে কিন্তু পরার জন্য কিছু নাই। 😮

৪. পরার জন্য কিছু নাই কিন্তু সাঁজে খুব সুন্দরভাবে। 😊

৫. সুন্দরভাবে সাঁজে কিন্তু নিজেকে নিয়ে স্যাটিসফাইড না। 😆

৬. নিজেকে নিয়ে স্যাটিসফাইড না কিন্তু ছেলেদের কমপ্লিমেন্ট চায়। 😨

৭.ছেলেদের কমপ্লিমেন্ট চায় কিন্তু করলে বিশ্বাস করে না। 😑

তানহা : 😆😆😆… আল্লাহ এতো বড় সত্যি কথা😁

অর্ণব : হাহাহা হুম। ছেলেরা আবার মেয়েদের থেকে একটু আলাদা।

তানহা : কিভাবে?

অর্ণব : যেমন ধরেন,

ক্লাসের কোনো মেয়ের ড্রেসের প্রশংসা করলে, সে আপনাকে Thanks জানাবে এবং পরের দিন অন্য একটা ড্রেস পরে আসবে।

কিন্তু কোনো ছেলে বন্ধুকে আপনি তার টি-শার্টের প্রশংসা করেন,সে বেটা আগামী একমাস ঐ টি-শার্টই পরে আসবে😐

তানহা : 😆😆😆… আমি তো কনকনে শীতেও গোসল না করে থাকতে পারি না। এক মাস ইয়ুউ!!!! Never ever!

অর্ণব : ওহহো! কথায় জানি পড়ছিলাম,

“শীতকালে প্রতিদিন চুল ভিজিয়ে গোসল করা মেয়ে গুলা সুপার বউ ম্যাটারিয়ালস!”

তানহা : একদম ঠিক। আমার উনি তাহলে অনেক লাকী।😁

অর্ণব : বাবারে বাবাহ। আমি তো শীতের দিনে এক সপ্তাহ গোসলই করি না।

[সত্য🤐]

তানহা : একদম না। বিছানায় উঠতেই দিবো না। এমনকি তিনদিন হয়ে গেলে রুমে ঢুকতে দিবো না।

অর্ণব : আহ-হা😜

তানহা : হুম। একদম দিবো না।

অর্ণব : আরে মনে পড়লো লাস্ট শীতকালের ঘটনা। আমার একটা বন্ধু জয় একদম গোসল করে না,

পরিচিত একটা বান্ধবী আসে বললো,
: ঐ শোননা, তোর জয় নামের একটা বন্ধু আছেনা?
ছেলেটা কেমন?

উত্তরের অপেক্ষায় বান্ধবী আমার দিকে হা করে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম,
: হ্যা ভালোই। তবে বিশ দিনেও গোসল করেনা আরকি।

-এটা কোনো প্রব্লেম নাহ। আমি তাকে ভালোবাসা দিয়ে গোসল করিয়ে দিব।🥰

আমি তো শুনে কয়েক সেকেন্ডের জন্য বাকরুদ্ধ হয়ে গেছিলাম। কোনমতে বললাম,
-আইচ্চা🤐

তানহা : 😆😆😆… সত্যি বিশ দিন গোসল করে না?

অর্ণব : মানে অনেক দিন পর পর গোসল করে। আমার চেয়ে আরো বড় আলসিয়া।

তানহা : হায় আল্লাহ। উনার ভবিষ্যৎ বউটার প্রতি আফসোস হচ্ছে😁… তবে আমার একটা ঘটনা মনে পড়লো,

“একজন বড় ভাইকে দেখতাম ক্যাম্পাস এ আসা একটা সদ্য জুনিয়র আপুর পিছনে ঘুরাঘুরি করতো,
তার জন্য কত কিছুই না করেছে,
হাত পা পর্যন্ত কেটেছে,
আপুকে ছাড়া সে বাঁচবেইনা।
এরপর সেই বড় ভাই যখন গ্রাজুয়েশন Complete করলো,
ঠিক তার কবছর পর বিবাহ করলো এক মেয়েকে,আর ফেইসবুকে কাপল ছবি আপলোড দিয়ে ক্যাপসন এ লিখল,
তোমাকে খুজেছি সবসময়,
তোমাকে পেয়ে ধন্য আমি।”😵

অর্ণব : ভাবা যায় এগুলা!😂

তানহা : আচ্ছা আপনি কি করেন?

অর্ণব : আপনার নামের মতো এটাও গোপনই থাক। একদম বিয়ের পর জানে নিয়েন। মানে নিজের চোখে দেখিয়েন। হাহা। আপনি যেহেতু এসিস্ট্যান্ট ইংরেজি শিক্ষিকার পদে পরিক্ষা দিবেন তার মানে আপনি ইংরেজি লিটরেচার নিয়ে পড়ছিলেন তাই না?

তানহা : হুম। কেনো?

অর্ণব : শুনছিলাম,

“ইংলিশ লিটারেচারের স্টুডেন্টদের প্রত্যেকটা বর্ষের প্রথম ছয় মাস কাটে কবিদের প্রেম আর ছ্যাকা খাওয়ার কাহিনী পড়তে পড়তে আর বাকি ছয় মাস কাটে Vocabulary & Synonyms পড়তে পড়তে।”

তানহা : হাহা দুঃখজনক হলেও সত্য। But কবিদের ছ্যাঁকা খাওয়া কাহিনী পড়তে ভালোই লাগে।😜

অর্ণব : তাই নাকি! পড়তে হবে তাহলে। আমি তো ইংরেজি পারি না কিন্তু একবার একটা কান্ড করছিলাম। আমার একটা বন্ধু আমাদের শহর থেকে দূরে একটা কোচিং সেন্টারে পড়াতো। একদিন জরুরি কাজে ওকে ডাকতে গেলাম সেখানে। ভুলবশত একটা রুমে ঢুকতেই সব মেয়েরা উঠে দাঁড়িয়ে সালাম দিলো । তাজ্জব কান্ড! সালাম দিচ্ছে কেনো এরা আমাকে? মনে করলাম বোধহয় আজকে নতুন টিচার আসার কথা, তাই ভূলবশত মেয়েরা ভেবেছে আমিই সেই নতুন টিচার। আমি যেই বলতে যাবো এখানে আমি একজনকে খুঁজতে আসছি তখনই,

একজন দাঁড়িয়ে বললো, আপনি কি আমাদের নতুন ইংলিশ টিচার?
এই চান্স আর ছাড়া যায়। মাথায় শয়তানি বুদ্ধি খেলে গেলো। আমি বুকের ছাতি সাড়ে তিন ফুট উঁচু করে বললাম, হ্যাঁ আমিই নতুন ইংলিশ টিচার ।

(আসলে সেদিন কথায় কথায় ইংলিশে লেকচার ঝাড়তেছিলাম। যা তানহাকে বললাম না😁)

ভরকে দেয়ার সুযোগ মিস করা যাবে না তাই ইংলিশ বইটা হাতে নিয়ে বললাম :

  • আগের স্যার কি কি পড়া দিয়েছিল গতকাল, কে কে শিখোনি উঠে দাঁড়াও ।
    প্রায় এক তৃতীয়াংশ মেয়ে উঠে দাঁড়ালো । আমি বললাম :
  • পড়া না শিখলে হবে বাচ্চারা? পরিক্ষায় ফেইল করলে তো বিয়ে দিয়ে দেবে । যাইহোক, এভাবে হবেনা । হাই বেঞ্চের উপর কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকো । আমি আসতেছি ৫ মিনিটের মধ্যে

মেয়েগুলো হাই বেঞ্চে কান ধরে দাঁড়িয়ে আছে । আমি বিদ্যুতের গতিতে রুম ত্যাগ করলাম। বন্ধু চুলায় যাক। আগে জান বাঁচাতে হবে তাই সোজা রাস্তা ধরছি। রাস্তায় হাঁটছি আর ভাবছি, মেয়েগুলো যদি আমাকে নেক্সট টাইম রাস্তায় কোথাও দেখে, তাহলে কি কপালের কাছে হাত নিয়ে বিনয়ের ভঙ্গিতে বলবে আসসালাম অলাইকুম স্যার’?
নাকি ইট- পাটকেল- গোবর ছুঁড়ে মারবে মুখ বরাবর । ঝামেলা পাকিয়ে ফেললাম দেখছি।

তানহা : 😆😆😆.. আল্লাহ। এজন্যই কবি বলেছেন, ভাবিয়া করিও কার্য করিয়া ভাবিও না।

অর্ণব : যে বন্ধুটাকে খুঁজতে গেছিলাম ও একবার বলছিলো,

“টিউটর দেখতে ভালো না হলে ছাত্রী অখুশি হয় অন্যদিকে গার্ডিয়ান খুশি এবং চিন্তামুক্ত থাকে!”

তানহা : 😆😆😆.. তা আপনার বন্ধুটা কি দেখতে খারাপ?

অর্ণব : হাহাহা। দেখতে ভালো হলে এটা বলতো না।

তানহা : শয়তান একটা৷ নিজের বন্ধুকে কেউ এভাবে বলে!

অর্ণব : আপনিই তো জানতে চাইলেন।

তানহা : আচ্ছা বাদ দেন। তবে,

“প্রকৃত রাজনীতিবিদ তো তারাই,,
যারা টিউশন মাস্টার হয়ে ঢোকে আর জামাই হয়ে বেরিয়ে আসে।”😁

অর্ণব : 😂😂😂… আজ প্রাইভেট পড়াইনা বলে।

তানহা : আমার জন্য ভালো হইছে😁…তাহলে ভবিষ্যতে মেয়ে হলে তার প্রাইভেট টিউটর এমন রাখতে হবে যারা দেখতে খারাপ। দায়িত্বটা কিন্তু উনার।😏

এটা শুনে আমি হাসতে হাসতে শেষ।

তানহা : এখানে হাসির কি হইলো?

অর্ণব : একটা বড় ভাইয়ের পোস্ট পড়ছিলাম যার সাথে আপনার কথার একটু মিল পেলাম😁… পোস্টটা ছিলো,

“বড় ছেলেকে মেডিকেলে নাকি বুয়েটে পড়াবে এ নিয়ে আমার ভার্সিটি পড়ুয়া রুমমেট ও গফের মধ্যে ২ ঘন্টার তুমুল ঝগড়া।

ঝগড়া শেষে গফের ডায়ালগ – সামনে আমার জেএসসি পরীক্ষা বলে বেশি কিছু বললাম না।”

ভাবা যায় এগুলা?

তানহা : 😆😆😆…কেমন করে কি? এগুলা এখন একটু বেশিই চলতেছে। আমার বন্ধুর কাছে শুনছিলাম ও বলছিলো,
: আমার একটা BCS দেওয়া বন্ধুর মোবাইল চেক করতেছিলাম হঠাৎ মেসেজ আসলো। মেসেজটা ছিলো এরকম,

“বাবু ভালো করে মাথা ঠান্ডা রেখে সবগুলার Answer করবা, মাথা গরম করাতে আমি Psc তে A+ মিস করছি। Bcs প্রশ্ন কিন্তু আরো কঠিন হয়।”

আমি তো পুরা অবাক। আমার বন্ধুকে জিজ্ঞাসা করলাম ওর গার্লফ্রেন্ড কিসে পড়ে, উত্তর দিলো,
: ক্লাস সিক্সে।”

এটাই দেখার বাকি ছিলো জীবনে।😅

আমি হাসতে হাসতে শেষ।
অর্ণব : আল্লাহ😁…আর আমার একটা বন্ধুর দুইটা গার্লফ্রেন্ড ছিলো। একটা মেডিকেলে আর একটা ঢাকা ভার্সিটিতে চান্স পাইছিলো। ও খুব টেনশনে ছিলো কোনটা বাদ দিবে আর কোনটা রাখবে।

কয়েকদিন পর শুনি ওর দুইটা গার্লফ্রেন্ডই ওরেই বাদ দিয়ে ওরে একদম টেনশন ফ্রি করে দিছে।

তানহা : 😆😆😆.. একদম ঠিক হইছে। আল্লাহ এদেরকে হেদায়েত দান করুক।

অর্ণব : আমিন😁.. জানেন একবার হয়ছিলো কি ব্যাংকে টাকা জমা দেয়ার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে আছি, পেছনে এক ভদ্র লোক একটা পৈশাচিক হাসি দিয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছেন। আমি একটু ইতস্তত হয়ে পাশ ফিরতেই যাচ্ছিলাম

উনি আমাকে ডেকে বললেন : জানেন ভাই আমি কেন হাসছি?

স্বভাবতই বললাম, “আমি কিভাবে জানব, ভাই ?”

সে আবারো সেই ঐচ্ছিক হাসিটা রেখে হাত উচিয়ে বললো : “ঐ দেখতেছেন না ক্যাশ কাঊন্টারের মেয়েটা, উনি আমার এক্স গার্লফ্রেন্ড”

আমি বললাম: “তাহলেতো কষ্ট পাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আপনিতো খুশি দেখতেছি?”

সে বলে: “আমার ভালোবাসা প্রত্যাখ্যান করে চলে গেছিলো, বছর খানেক আগে, পরে শুনি এই খানে চাকুরী নিছে, তার পর থেকে প্রতি মাসে ওর কাছে এসেই আমার বউ এর নামের একাউন্টে টাকা জমা দিয়ে যাই”
বলে আবারো সেই হাসি..😂😂

তানহা : 😆😆😆.. আল্লাহ এরকম একটা স্বামী পাওয়া তো ভাগ্যের ব্যাপার😁

অর্ণব : তাই?😡

তানহা : আরে রাগতেছেন কেনো। এমনি মজা করলাম। আজকে আমি হাসতে হাসতে শেষ। মানুষ দেখলে পাগল বলবে।

অর্ণব : আমারো একই অবস্থা। যাক এই সুযোগে আমাদের মধ্যে আন্ডারস্ট্যান্ডিংটা আরো ভালো হইছে।

তানহা : হাহাহা। তাও ঠিক। এখন অন্তত আমার লজ্জা ভাবটা কাটে গেছে😁

অর্ণব : হাহাহা। আমার জন্য ভালোই।

আমি আর তানহা এভাবে গল্প করতেছি, হাসতেছি আর হাটতেছি। চারপাশে নিস্তব্ধতা আর তার মাঝে আমাদের খুনসুটি চলতেছে।

তানহা : জোরে হাসিয়েন না কোথা থেকে ডাকু চলে আসবে নইলে😁

(চলবে….)

লেখা : আসিফ ইকবাল🥴


Comments

One response to “অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖Part : 26”

  1. […] 21 Chapter 22 Chapter 23 Chapter 24 Chapter 25 Chapter 26 Chapter 27 Chapter 28 Chapter 29 Chapter 30 […]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *