অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖Part : 30

Islamic গল্প😊

“অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖

Part : 30

মশিউর : তুই তো পুরা গল্পের মতো ঘটনা ঘটায় আসছিস। এই জন্যই তুই আসার দিন অনুষ্ঠান দিছিলি। আমরা জানতে চাইছিলাম কিসের অনুষ্ঠান কিন্তু তুই বলিস নি। এবার বুঝলাম।

অর্ণব : হুম।

নেহা : আমি এখনো বিশ্বাস করতে পারতেছিনা তুই বিয়ে করছিস। তারপর থেকে ভাবীর সাথে আর দেখা হয় নি?

অর্ণব : হুম দেখা হইছে।

সবাই একসাথে : কোথায়?

অর্ণব : সময় হলে তোরা জানতে পারবি। এখন একটু আমাদের মধ্যে সমস্যা চলতেছে। এগুলার পার্ট চুকে গেলেই সব কিছু জানতে পারবি।

একলাস : ওকে আমার খিদা লাগছে চল বাড়ি যাই।

অনেকগুলা প্রশ্নের উত্তর দিয়ে তারপর সবাইকে বিদায় জানায়ে আমরা নিজেদের বাড়ির দিকে রওনা হলাম। রিপন, আমি আর মশিউর আমাদের বাসার দিকে রওনা হলাম।

বাসার ভিতর প্রবেশ করতেই দেখি,আব্বু খবরের কাগজ পরছে।
আমায় দেখেই আব্বু বলল

রফিক সাহেব :- আসসালাম অলাইকুম। কয়দিন গেল মনে আছে কি?

অর্ণব :- অলাইকুম আসসালাম। কিসের কয়দিন গেল?

রফিক সাহেব:-আমার বৌমা কে কবে আনবি।

অর্ণব :- ওহ্ মনে আছে। আর ১৫ দিন তো সময় নিছি। আনবো ইনশাল্লাহ।

রফিক সাহেব:- দুই দিন কিন্তু চলে গেল। আর তুই কথা দিছিস। কথার খেলাপ যেনো না হয় এটা মনে রাখিস। কেননা

পবিত্র কুরআনে আছে,

মহান আল্লাহ্‌ বলেন, আর (তোমরা) অংগীকার পূর্ণ করো; কেননা অংগীকার সম্পর্কে অবশ্যই জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
-( বনী ইসরাঈলঃ ৩৪)💕

অন্য এক আয়াতে আছে

আল্লাহ বলেন,

হে ঈমানদারগণ! তোমরা এমন কথা কেন বলো, যা তোমরা কার্যত পালন করো না।
-(সূরা সফঃ ২-৩)💕

অর্ণব :- হ্যাঁ আব্বু জানি। ইনশাল্লাহ ঠিক সময়ে তোমারাদের বৌমা কে পাবে।

আম্মুকে ডাক দিয়ে বললাম খেতে দিতে, অনেক ক্ষুদা লেগেছে বলেই রুমে গিয়ে ফেসবুকে ঢুকলাম। ঢুকেই দেখি “গুনাহগার বান্দী” থেকে তানহা আমার পেজে চারটা মেসেজ দিয়েছে।

মনে মনে ভাবলাম এতো দেখি মেঘ না চাইতেই বৃষ্টি। তবে তানহার মেসেজগুলা দেখেই রাগ উঠে গেল,এসব মেসেজ মানুষ লেখে। মেসেজ গুলা ছিল,

তানহা :-এইযে লেখক সাহেব গল্প লেখেন বলে অনেক ভাব নাকি?
এত অহংকার কিসের আপনার?
*কি হলো কথা বলেন.?

(মোটেই না। তোমার জন্যে আমি সম্পুর্ণ ফ্রি। কারণ তুমি যে আমার লক্ষি বউ।)
বললাম,
অর্ণব : একটু ব্যস্ত ছিলাম। জ্বি বলুন।

তানহা :-বলুন মানে কত গুলা মেসেজ দিছি দেখেন নি।
(আমার মনে হয় এটা অর্ণবেরই আইডি)

অর্ণব :- হুম দেখেছি তো??

তানহা :- আচ্ছা বাদদেন এসব,তা লেখক সাহেব আপনাকে একটা কথা বলি?

অর্ণন :-হুম বলেন।

তানহা :- আপনি কিন্তু অনেক সুন্দর গল্প লেখেন। তবে আমার মনে হয় আপনি কাউকে খুব ভালোবাসেন। যা গল্পের পড়লে বুঝা যায়। আসলেই কি তাই?

(জি ম্যাম। আপনি ঠিক ধরছেন আর সেটা আর কেউ নয় স্বয়ং আপনি)
অর্ণব :- জি আমার জীবনেও এরকম একজন আছে।

কথা বলতে বলতে সব কিছু জেনে নিলাম কোথায় আছে কি করে , তার জীবনের লক্ষ্য কি, সব। যদিও কিছু কিছু বিষয় আগে থেকেই জানি। তাও জেনে নিলাম। এটাও জানলাম যে সে কালকে দিনাজপুর সরকারি কলেজে পরিক্ষা দিতে যাবে এবং দোয়া করতেও বলল আমাকে।

আমি বললাম,
অর্ণব :- সমস্যা নাই, আপনি ওই কলেজে চাকরি পাবেন ইনশাল্লাহ।

তানহা :- মানে বুঝলাম না,আপনি এতো কনফার্ম ভাবে বলছেন কিভাবে?
(আস্তে আস্তে সন্দেহ আরো গভীর হচ্ছে)

অর্ণব :- না এমনি আমার মন বললো।

তানহা :- ও আচ্ছা দোয়া করবেন।

(তোমার জন্যে শুধু দোয়া নয় সব করবো মিসেস তানহা)
অর্ণব : ফি আমানিল্লাহ!

তানহা :- আসসালাম অলাইকুম কাল আবার সকালে উঠে একটু পড়তে হবে।

অর্ণব :- ওকে অলাইকুম আসসালাম।

তানহার সাথে কথা বলে অনেক ভালো লাগলো,কিন্তু আব্বু তো বলেছে ১৫ দিনের ভিতর তাদের ঘরে বউমা আনতে হবে।কিভাবে তানহাকে রাজি করবো এটাই বুঝতেছি না। তানহাও এগুলা কি শুরু করছে বুঝতে পারতেছিনা।

যাই হোক রাতের খাবার খেয়ে আর এশার নামাজ পড়ে ঘুমিয়ে পড়লাম।

সকালে উঠে ড্রয়ারের চাবি নিয়ে আব্বুর অফিসে চলে গেলাম। যায়ে আংকেলের সাথে কথা বললাম। উনি আমাদের বিশ্বস্ত কর্মচারী। ব্যবসার যাবতীয় হিসাব-নিকাশ উনি রাখেন।
অর্ণব : আসসালাম অলাইকুম আংকেল।

আংকেল : অলাইকুম আসসালাম বেটা। এত সকালে আসলা যে? আজকে কি তুমিই সব কিছু দেখাশুনা করবা? তোমার আব্বু আসবে না?

অর্ণব : না আংকেল। আপনি যেটা ভাবতেছেন সেরকম কিছুই না। আমি একটা কাজে আসছি।

আংকেল : ওহ। আগে তো তুমিই ব্যবসাটা দেখাশুনা করতা। তখন এত সকাল সকাল চলে আসতা। তাই মনে করলাম আবার তুমি বোধহয় ব্যবসার দায়িত্ব নিজের কাঁধে নিছো।

অর্ণব : ইনশাল্লাহ একদিন আবার নিবো। তবে আজকে একটা জরুরি কাজে আসছি।

আংকেল : কি কাজ?

অর্ণব : ড্রয়ারে কি দুই লাখ টাকা ক্যাশ হবে? সকালবেলা না থাকতেও পারে তাই জিজ্ঞাসা করতেছি।

আংকেল : থাকার তো কথা। বাকিটা তোমার আব্বু জানে।

অর্ণব : ধন্যবাদ আংকেল।

আংকেল : তুমি কি টাকাটা নিবা? তোমার আব্বুকে কি বলবো? ওগুলা তো ব্যবসার টাকা।

অর্ণব : হুম। ঐটা আমি আব্বুকে বলে দিবো। আসসালাম অলাইকুম।

আংকেল : অলাইকুম আসসালাম।

ভাগ্য ভালো ক্যাশে টাকা ছিলো। সেখান থেকে টাকা নিয়ে ভালো মতো লক করে বেড় হয়ে আসলাম। তারপর ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের কাছে ও বিভিন্নভাবে কোনমতে ধারদেনা করে আরো এক লাখ টাকা জোগাড় করলাম। আমার কাছে জমানো ছিলো দুই লাখ টাকা।

[কিভাবে জমানো? এটা রহস্যই থাক]

আমি জানি তানহা অনেক ভালো ছাত্রী। বাসের ভিতর কথা বলা দেখেই বুঝতে পারছি। কিন্তু টাকার অভাবে তানহার এই চাকরি টা হবেনা। আর এতিমদের সাহায্য করলে আল্লাহ খুশি হন।

হাদিসে এসেছে,

হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,
আমি ও এতিম প্রতিপালনকারী জান্নাতে এভাবে থাকব (তিনি তর্জনী ও মধ্য অঙ্গুলি দিয়ে ইঙ্গিত করেন। এবং এ দুটির মধ্যে তিনি সামান্য ফাঁক করেন)।”
-(বুখারি, হাদিস : ৫৩০৪)💕

তার উপর তানহা তো আমার নিজের বউ। ওর স্বপ্ন পূরণ করা আমার দায়িত্ব। আর তানহা যে শুরু করছে, তাতে ভয় হচ্ছে যে চাকরি না পেলে তানহা আবার রাজশাহী চলে যেতে পারে। তাই তানহার জন্যই টাকাগুলা জোগাড় করা।

টাকা নিয়ে সোজা কলেজের হেড স্যারের কাছে গেলাম এবং সব ঘটনা বলে আর বুঝিয়ে তানহার নামে টাকা জমা দিলাম। এটাও বললাম দয়া করে যেনো তানহাকে কিছু না বলে। আর তানহা যে আমার স্ত্রী এটা আমার বাবাকেও জানাতে মানা করলাম। আমি সময় হলেই সবাইকে জানাবো।

হেড স্যার :- ওকে। আচ্ছা অর্ণব একটা কথা বলি।

অর্ণব :-হুম স্যার বলুন?

হেড স্যার :- তুমি কলেজে কেনো ভর্তি হইলা এটা বুঝলাম না।

স্যারকে কারণটা বললাম।

স্যার : অনেক ভালো কাজ করতেছো।

[রহস্যটা তাড়াতাড়িই খুলবো😁]

অর্ণব : স্যার আর একটা রিকোয়েস্ট রাখতাম।

স্যার : বলো তোমার কি সাহায্য করতে পারি।

অর্ণব : তানহা খুব কঠোরভাবে পর্দা করে তাই পর্দাটাতে তানহাকে যেনো ছাড় দেওয়া হয়। প্লিজ।

স্যার : বিষয়টাতে একটু সমস্যা হতে পারে। কিন্তু তোমাকে কথা দিলাম যে তানহা ওর মতো পর্দা করে আসতে পারবে। আমি কথা বলবো এটা নিয়ে। তোমার বাবা সাহায্য করলেই আর লাগবে না।

অর্ণব :- আব্বু ইনশাল্লাহ করবে। এটা আমার বিশ্বাস আছে। আসসালাম অলাইকুম স্যার। আজ তাহলে উঠি।

স্যার : অলাইকুম আসসালাম।

তারপর কলেজ থেকে বেড় হয়ে বাসায় আসলাম।

বাসায় এসে খাবার খেয়ে একটু ঘুমিয়ে পড়লাম। সন্ধ্যায় উঠে আম্মুকে বললাম,
: আম্মু আমি নাজিমকে আনতে গেলাম।

রাদিয়া বেগম:- নাজিমতো আজ পড়তে যায়নি।

(ধুর আর তানহার বাসায় যাওয়া হলোনা, এখন কি করি? নাজিমটার উপর রাগ উঠতেছে।)

রাদিয়া বেগম:- কিরে অর্ণব কি হলো? কি ভাবতেছিস।

অর্ণব :- কোই আম্মু কিছুনা তো,ওর না সামনে পরিক্ষা এইভাবে চললে কিভাবে ভালো ফলাফল পাবে।

রাদিয়া বেগম:- তোরও তো সামনে পরিক্ষা, তুই কেন পড়িস না?

এইরে আমার তীর ঘুরে আমারই দিকে আসতেছে।
অর্ণব : না মানে আম্মু ওর তো পরিক্ষা আরো কাছে তাই ওকে ভালো মতো পড়তে হবে।

রাদিয়া বেগম :- ওয় তাও পড়ে। তুই কলেজে কেন ভর্তি হইলি এইটাই আমার মাথায় ঢুকে না। পড়াশুনাও তো করিস না। একটা বিয়ে করে ব্যবসার দায়িত্বও নিস না।

এই সময় নেগলা কল দিছে। আল্লাহ বাঁচাইছে। খুব তারাতারি আম্মুর সামনে থেকে কেটে পড়লাম।

কলটা ধরে,
অর্ণব : আসসালাম অলাইকুম। কি জন্য কল দিলি?

নেগলা : অলাইকুম আসসালাম। আমার সামনের মাসে বিয়ে ঠিক হয়েছে।

অর্ণব : আলহামদুলিল্লাহ! ছেলেটার ব্যাপারে যা শুনছি তা থেকে বুঝছি ছেলেটা দ্বীনদার। তোর ভাগ্যটা আসলেই খুব ভালো। কেননা মুসলিম বিজ্ঞ পন্ডিত বেলাল বলেছেন,

“এমন কাউকে বিয়ে করুন,
যে আপনাকে উৎসাহিত করবে,
আপনার ঈমান বর্ধিত করবে
এবং সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ,
আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে
সাহায্য করবে।”
—ড. বিলাল ফিলিপ্স💕

যা ছেলেটার মধ্যে তুই পাবি।

নেগলা : তুই আমার অনেক সাহায্য করছিস। তোকে কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো।

অর্ণব : ধন্যবাদ দিতে হবে না। শুন

হাদিসে আছে,

হযরত উছামা (রা) থেকে বর্ণিত,
রাসূলুল্লাহ (সা) বলেন,
তোমার প্রতি যদি কেউ কৃতজ্ঞতার আচরণ করে তখন যদি তুমি তাকে ‘জাযাকাল্লাহু খাইরান’ – ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺧَﻴﺮً (আল্লাহ তোমাকে উত্তম বিনিময় দান করুন) বলো তাহলেই তুমি তার যথাযোগ্য প্রশংসা করলে।
-[তিরমিযী ২০৩৫, ইবনে হিববান ৩৪১৩]💕

অন্য এক

হাদিসে এসেছে,

“আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা) বলেন,
রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম বলেছেন, কেউ যদি তোমাদের সাথে কৃতজ্ঞতার আচরণ করে তাহলে তোমরাও তার সাথে কৃতজ্ঞতার আচরণ কর। (তাকে কিছু হাদিয়া দাও) যদি কিছু দিতে না পার অন্তত তার জন্য দু’আ কর। যাতে সে বুঝতে পারে যে, তুমি তার প্রতি কৃতজ্ঞ।”
-[বুখারী ২১৬]💕

নেগলা : জাযাকাল্লাহু খইরন।

অর্ণব : তবে পুরুষদেরকে ধন্যবাদ দেওয়ার জন্য বলা “জাযাকাল্লাহু খায়রান” ( ﺟَﺰَﺍﻙَ ﺍﻟﻠﻪُ ﺧَﻴﺮً ) এবং মহিলাদের ধন্যবাদ দেওয়ার জন্য বলা “জাযাকি-আল্লাহুখায়রান” ( ﺟَﺰَﺍﻙِ ﺍﻟﻠﻪُ ﺧَﻴﺮًﺍ )।

কিন্তু অনেকে শুধু বলে “জাযাকাল্লাহ” অথবা শুধু “জাযাক” – এগুলো ব্যবহার সিদ্ধ নয় এবং অর্থের দিক থেকেও অপরিপূর্ণ।

নেগলা : হুম বুঝছি। এর মাধ্যমে শুধু কৃতজ্ঞতা প্রকাশ নয়, উপকারীর জন্য কল্যাণের প্রার্থনাও আছে। আর সবচেয়ে গুরু বিষয় হল এটি নবীজি (সা) এর সুন্নাত। অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় তুই আজকে বললি।

অর্ণব : হুম। আর

হাদিসে আছে,

যখন উছাইদ ইবনে হাদাইর (রা), রাসূলুল্লাহ (সা) কে বলেন, “হে আল্লাহর রাসূল, জাযাকাল্লাহু খায়রান!” তখন রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াছাল্লাম বলেন, “ওয়া আনতুম ফা-জাযাকুমু-আল্লাহু খায়রান”

(ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻓَﺠَﺰَﺍﻛُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ)

(অর্থঃ তোমাকেও আল্লাহ উত্তম প্রতিদান দিন)
-[শাইখ আলবানী আল-ছহীহার ৩০৯৬ নং হাদিছে একে ছহীহ বলেছেন, আল-তা’লিকাতুল হিসান আল ছহীহ ইবনে হিব্বান ৬২৩১]💕

সহিহ হাদিসে এমন কোনো প্রমাণ নেই যেখানে রাসূলুল্লাহ (সা)

“ওয়া ইয়াকুম (ﻭﺇﻳﺎﻛﻢ)”

অর্থঃ তোমার প্রতিও দয়া হোক।

বলে জবাব দিয়েছেন। কাজেই সঠিক সুন্নাহর অনুসরণ করাই উত্তম—যার জবাব হলো,

“ওয়া আনতুম ফা-জাযাকুমু-আল্লাহু খাইরান (ﻭَﺃَﻧْﺘُﻢْ ﻓَﺠَﺰَﺍﻛُﻢُ ﺍﻟﻠَّﻪُ ﺧَﻴْﺮًﺍ)”

নেগলা : দেখ, কত সুন্দর শিক্ষা আমাদের ছিল। কিন্তু আমরা শুধু অবহেলা করেছি এবং ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছি। আমাদের পূর্ব-পুরুষরাও শেখাইনি আমরাও শিখিনি, বরং শিখতে চাইও নি!

অর্ণব : হুম। ঠিক বলছিস।

নেগলা : ঠিক আছে এখন রাখি, সবাইকে বিয়ের খবরটা জানাইতে হবে। আসসালাম অলাইকুম।

অর্ণব : অলাইকুম আসসালাম।

ফোনটা কাটলাম আর সাথে সাথে আব্বু আমাকে ডাকলো। আমি আব্বুর কাছে গেলে,
রফিক সাহেব : তুই বেলে দুই লাখ টাকা ক্যাশ নিছিস। এত টাকা কি করলি?

(চলবে….)

মূল গল্পের লেখক – নাহাজুল ইসলাম লাইফ❣

গল্পটির মূল নাম – “English Teacher যখন বউ”💝

[আগের পর্বগুলো Timeline এই দেওয়া আছে]🍁

💚ইমাম মাহদীর সন্ধানে💞


Comments

One response to “অপেক্ষাটা অব্যক্ত ভালোবাসার”💖Part : 30”

  1. […] 25 Chapter 26 Chapter 27 Chapter 28 Chapter 29 Chapter 30 Chapter 31 Chapter 32 Chapter 33 Chapter 34 Chapter […]

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *